এই তো সেই সময়ের কথা যখন আমি যৌবনের দ্বারপ্রান্তে পা রেখেছিলাম।
আমি একটি বান্ধবী খুঁজছিলাম.
কয়েকদিন ধরে কোনো মেয়েকে না পেয়ে শুধু হস্তমৈথুন করেই কাজটি করিয়ে নিতাম।
একসময় আমি আমার বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছি, এমন সময় সামনে বাড়ির ছাদে একটা মেয়ে এসে হাজির।
তার উচ্চতা প্রায় ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি হবে।
বয়স প্রায় 19 বছর, গোলাকার মুখ, গোলাপি ঠোঁট।
তার গাল কাশ্মীরি আপেলের মত লাল এবং তার ফিগার প্রায় 34-28-36 হবে।
তার চুল সামান্য স্বর্ণকেশী ছিল বা তিনি তার চুল রং করা ছিল. ওকে দেখে আমার মনটা জ্বলে উঠছিল যে আমি এখন গিয়ে ওর মুখে একটা বাঁড়া রাখি।
Read more
সে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল আর আমি তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। তারপর নেমে রাস্তায় এলাম। আমি জানতে পারলাম এই মানুষগুলো এখানে ভাড়ায় বসবাস করতে এসেছে। তারা সবাই কাশ্মীরের বাসিন্দা।
আমি জেনে খুব খুশি. যাই হোক, এমন হট মেয়ে কেবল কাশ্মীরেরই হতে পারে।
রাতে তার নাম মুঠো করে ঘুমিয়েছি।
পরের দিন সে আমাকে স্কুলে যেতে দেখেছিল কিন্তু তাকে কিছুই বলা যায়নি।
সন্ধ্যায় টিউশনে গেলে দেখলাম সেখানেও টিউশনি যায়।
আমি তাকে হ্যালো বললে সেও হাই বলল।
Read more
কিন্তু সে বেশি কথা বলে না, তাই তাকে আর কিছু বলা যায় না।
তার প্রেক্ষিতে আমিও প্রতিদিন টিউশনিতে যেতে লাগলাম।
একদিন সুযোগ পেয়ে তার বইতে আমার ফোন নম্বর লিখে দিলাম।
রাত ২টা পর্যন্ত তার কলের অপেক্ষায় ছিলাম কিন্তু ফোন আসেনি।
যথারীতি তার নামের মুঠি ধরে ঘুমিয়ে পড়লাম।
তিনদিন পর তার ফোন বেজে ওঠে।
ফোনটা ধরতেই ওখান থেকে কোন আওয়াজ নেই।
আমি জানতাম না এটা কার ফোন। যেহেতু কলটি একটি নতুন নম্বর থেকে, আমি ভেবেছিলাম তিনি এটি করেছেন। আমি সেই নম্বরটি সেভ করেছি।
Read more
পরের দিন টিউশনি এ বলল যে আমি রাতে ফোন করেছি।
কথাটা শুনে মনে হলো আমার লটারি বেরিয়েছে।
এখন আমি সেই কাশ্মীরি মেয়েটির সাথে মেসেজে কথা বললাম, তারপর সে বলল- আমাকে ফোন কর।
আমি তাকে ফোন দিলাম।
আমরা ফোনে কথা বলা শুরু করলাম।
এবার তার নাম বলি। তার নাম ছিল শায়না।
আস্তে আস্তে আমরা দুজনেই ফোনে অনেকক্ষণ কথা বলতে লাগলাম।
আমাদের বন্ধুত্ব গাঢ় হতে শুরু করে।
আমি তাকে পছন্দ করেছিলাম.
Read more
তারপর একদিন আমরা দুজনে সিনেমা দেখতে গেলাম। আমি আমার সিটে বসে আছি, সে আমার কাঁধে মাথা রাখল।
ছবিটি রোমান্টিক ছিল তাই চুম্বনের দৃশ্য চলছিল।
আমি তাকে চুমু খেতে বললে সে অস্বীকার করল।
সে বলল- আমি কখনো চুমু খাইনি।
সত্যি কথা হল আমি কোনদিন কোন মেয়েকে চুমু খাইনি বা স্পর্শ করিনি। সেজন্য আমিও নার্ভাস ছিলাম কিন্তু আমার জেদের কারণে সে রাজি হয়ে গেল।
আমি হাত দিয়ে ওর মুখটা আমার দিকে ঘুরিয়ে ওর ঠোটে আমার ঠোঁট রাখলাম। আমি ওর ঠোঁটের রস খেতে লাগলাম।
প্রথমবারের মতো চুম্বন আমার কাছে স্রোত নিয়ে এসেছিল। আমি নির্দয়ভাবে ওর ঠোঁট চুষতে লাগলাম, কামড়াতে লাগলাম।
Comments
Post a Comment